বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, লিডার্স সামিটে প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় ধনী দেশসমূহকে কার্বন নিঃসরণ কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন। অথচ নিজের দেশে একের পর এক পরিবেশ দূষণকারী ও জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র New Roman","serif";mso-fareast-font-family: "Times New Roman""> স্থাপন করে চলেছেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন,
বাংলাদেশ সরকার
দেশের
উপকূল
জুড়ে
২৯টি
কয়লা
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ
করে
কাজ
শুরু
করেছে।
এমনকি
পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন
সুন্দরবন ধ্বংস
করে
রামপালে কয়লা
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে
জনমত
উপেক্ষা করে।
সরকারের জ্বালানি পরিকল্পনায় পূর্বের ৩%
থেকে
বাড়িয়ে
কয়লা
থেকে
বিদ্যুৎ প্রাপ্তি ৩৫%
করা
হয়েছে।
এসবই
শেখ
হাসিনার জলবায়ু
পরিবর্তন সম্মেলনে দেয়া
বক্তব্যের পরিপন্থি এবং
স্ববিরোধী।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন,
শুধু
এসবই
নয়
পরিবেশ
দূষণকারী কয়লা
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে বেসরকারি এস-আলম গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় সরকার
এমনই
ব্যস্ত
যে
ওই
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের শ্রমিকেরা বাঁশখালীতে মজুরিসহ ন্যায্য দাবি
জানাতে
গেলে
শ্রমিকদেরকে পাখির
মতো
গুলি
করে
মেরে
ফেলা
হচ্ছে।
অথচ
শ্রমিক
হত্যাকারীদের কোন
বিচার
হচ্ছে
না।
বিবৃতিতে বাম জোটের নেতৃবৃন্দ জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ বন্ধ ও বাঁশখালীতে শ্রমিক হত্যার বিচার দাবি করেন। একই সাথে সরকারের জলবায়ু তহবিলের আয়-ব্যয়ের হিসাব জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি জানান।